Monday, February 25, 2019

রিসাং ঝর্ণা, থাগড়াছড়ি




wimvs SY©v
LvMovQwo †Rjv m`i ‡_‡K Ges AvjywUjv †_‡K gvÎ 2 wK.wg `~‡i gvwUiv½v Dc‡Rjv‡Z wimvs SYv©| g~j iv¯Ív ‡_‡K Dˇi †M‡jB SYv©i kã ïb‡Z cvIqv hvq| SYv©q hvIqv Rb¨ cvKv wmuwo w`‡q iv¯Ív ˆZwi Kiv n‡q‡Q ch©UK‡`i myweav Rb¨| Lye mn‡R SYv©q hvIqv hvq| wbR¯^ cwienb wb‡q Avcwb Lye mn‡R SYv© P‡j †h‡Z cvi‡eb| bv n‡j Mvwo †_‡K wb‡g 15 †_‡K 20 wgwbU nvU‡U n‡e| GLv‡b †gvUimvBK‡j K‡i †h‡Z cvi‡eb RbcÖwZ 20 UvKv K‡i wb‡e| hw` cv‡q †n‡uU hvÎv K‡ib Zvn‡j A‡bK wKQz w`L‡Z cvi‡eb hv Avcbvi hvÎvi AvKl©Y‡K evwo‡q w`‡e| DPzu cvnv‡oi Mv †Nu‡l cv‡q †n‡uU †h‡Z `„wó AvU‡K hv‡e cvnvox meyR Avi Rxebavivq| g~j iv¯Ív †_‡K cÖvq 2 wK‡jvwgUvi †fZ‡i SYv©| GB SYv©wU cÖvq 30 wgUvi DuPz †_‡K AvQ‡o co‡Q wb‡P| cyiv SYv©wU cv_‡i mgv‡ek| wb‡U covi ci wb‡P AviI 100 dzU cv_‡ii Ici Mwo‡q †b‡g Av‡m mgZ‡j| GwU Avcbvi Kíbv‡K Qvwo‡q hv‡e|
mZK©xKiY:
SYv©i cv_i A‡bK wcQjv _v‡K Zvi Rb¨ A‡bK ai‡Yi `yNUbv N‡U †h‡Z cv‡i Zvi Rb¨ mveav‡b _vKvUv Lye Riæix|
কিভাবে যাবেন
XvKv †_‡K k¨vgwj, nvwbd, kvwšÍ Ab¨vb¨ cwien‡b ev‡m LvMovQwo †h‡Z cvi‡eb| kvwšÍ cwienb mivmwi `xwNbvjv ch©šÍ hvq|
PUªMÖvg †_‡K wKfv‡e hv‡eb:
Aw´‡Rb †_‡K kvwšÍ cwienb K‡i mivmwi †h‡Z cvi‡eb|
‡Kv_vq Lv‡ebt
LvMovQwo kn‡ii Kv‡QB A‡bK †nv‡Uj †i‡¯Ívivi Av‡Q †mLvb †_‡K Lvevi ‡L‡Z cvi‡eb|
‡Kv_vq _vK‡eb:
LvMovQwo‡Z ch©Ub †gv‡Uj mn wewfbœ gv‡bi †nv‡Uj Av‡Q|

Friday, January 25, 2019

Kaptai Lake

Kaptai Lake


Kaptai is Bangladesh's biggest counterfeit lake, made in 1960 for a hydroelectric undertaking. It's a delightful spot, and exceptionally mainstream with Bengali tourists, but since of allow

The most famous trek is Shuvalong Falls (a hour and a half one way). This unobtrusive cascade is minimal in excess of a stream for a large portion of the year, however the watercraft trip out to it is astounding; first intersection the tremendous spread of the primary lake, at that point entering a zone of islands secured with banana plants, lastly an emotional go through a lofty sided pig out.

The Hanging Bridge, a low suspension connect, not a long way from the Parjatan Holiday Complex, is another prevalent watercraft trip goal.

The little Chakma islands at the opposite end of Rangamati are another well known vessel stop, albeit, similar to the Hanging Bridge, they can likewise be come to via arrive.

Another famous excursion with nearby travelers is the two-hour ride to Kaptai Town, yet the town itself is somewhat of a dump.

There are little pontoon ghats all around the lake, yet the principle two are Reserve-Bazar Ghat and Tobolchuri Ghat. Traveler ships carry local people from Reserve-Bazar to spots, for example, Kaptai Town. They're now and then hesitant to take nonnatives, however you can get to Shuvalong Falls for Tk 50 in the event that they let you on. Else, you'll need to procure your own watercraft. Costs depend to a great extent on your dealing aptitudes. At the season of research, Tk 600 for each pontoon for each hour was the going rate.

জিয়া জাদুঘর

জিয়া জাদুঘর


জিয়া স্মৃতি জাদুঘর চট্টগ্রাম শহরে অবস্থিত একটি জাদুঘর। বাংলাদেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এর স্মৃতি রক্ষার্থে বর্তমানে এটি ব্যবহৃত হচ্ছে। ১৯১৩ সালে তৎকালীন ব্রিটিশ সরকার ভবনটি নির্মাণ করে। পূর্বে এটি চট্টগ্রাম সার্কিট হাউস হিসেবে ব্যবহৃত হত।

১৯৮১ সালের ৩০শে মে এই সার্কিট হাউজের ৪ নং কক্ষে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান নিহত হন। এখানে রাষ্ট্রপতি জিয়ার ব্যবহার করা ব্যাক্তিগত সামগ্রী সংরক্ষণের পাশাপাশি তাঁর বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের বর্ণনা রয়েছে। এই ভবনটি ইংরেজরা পদস্থন সরকারি কর্মকর্তাদের বাসভবন হিসেবে নির্মাণ করেছিল। এছাড়া স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় এই ভবনটি পাক বাহিনীর টর্চার সেল হিসেবে ব্যবহার করা হয়। বহু নিরপরাধ বাঙ্গালীকে ধরে এনে পাক বাহিনী এখানে অমানুষিক নির্যাতনের পর হত্যা করে। এখনও ভবনটি বেশ ভাল অবস্থায় রয়েছে। এখানে আসলে ইংরেজ আমলের স্থাপত্যশৈলীর জাকজমক চোখে পড়ে।

কিভাবে যাবেন:-
এই জাদুঘরটি জিরো পয়েন্ট থেকে ৩ কিলোমিটার উত্তরে চট্রগ্রাম স্টেডিয়ামের কাছে কাজীর দেউরিতে অবস্থিত। ঢাকা থেকে চট্রগ্রামে আপনি সরাসরি সড়ক, রেল ও আকাশপথে পৌছাতে পারবেন। চট্রগ্রাম শহরের যেকোনো স্থান থেকে বাস, অটোরিকশা, টেম্পো অথবা ব্যাক্তিগত গাড়িতে আপনি এই জাদুঘরে আসতে পারবেন।

Nilgiri

Nilgiri


Nilgiri is one of the tallest pinnacles and wonderful place of interest in Bangladesh.Alongside this spot you can see Mro towns. Their beautiful culture and living style are without a doubt an unexplored ordeal for the guests. In stormy season here makes a terrific view, the entire spot is secured with the cover of mists. You can appreciate a shady affair. Winter is hanging tight for you with it's foggy signal on the tallness. It is a decent place for pit fire in that season. Most appealing time is the sunrise. It is better on the off chance that you remained amid 7-18 dates of a lunar month to appreciate the twilight night. You can likewise appreciate the serpentine course of Sangu River. This is the most dynamite place of interest in Bandarban and overseen by Army unit of Bandarban.

There is delightful retreat in the highest point of the mountain keep up by the Bangladesh Army. You need to affirm the reservation through armed force officer. There are three very much outfitted bungalows going from Tk4000-7000. There are likewise three tents having 4 beds each Tk2000 per tent. There is likewise eatery, helipad and so forth. Power accessible from 6-9 pm and temperature almost 10-25 degree Celsius.

Nilgiri is 46 kilometer far from Bandarban sadar. Guest can employ a private vehicle from Bandarban sadar or you can go there by Thanci bound transport or jeep. While in transit to Nilgiri Visitor need to enlist his name and deliver to the military check post.

How to Go:

You can contract a private jeep or auto rickshaw to go Nilgiri from Bandarban city through Bandarban-Thanchi street.

হাজারিখিল অভয়ারণ্য

হাজারিখিল অভয়ারণ্য


চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলায় প্রায় ৩ হাজার একর জায়গার ওপর গড়ে উঠেছে হাজারিখিল অভয়ারণ্য। অনায়াসেই পর্যটকের চোখ জুড়াবে এ অভয়ারণ্য দেখে।

২০১৪ সালে ফটিকছড়ি উপজেলার ভুজপুর থানার হারুয়ালছড়ি ইউনিয়নের হাজারিখিল বনাঞ্চলকে বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

এখানে ২৫ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী, ১২৩ প্রজাতির পাখি, ৮ প্রজাতির উভচর, ২৫ প্রজাতির সরীসৃপ ও বিলুপ্ত প্রজাতিসহ ২৫০ প্রজাতির উদ্ভিদ রয়েছে। আছে সর্বোচ্চ উচ্চতার বৈলাম বৃক্ষ ও বন ছাগল। অভয়ারণ্য এলাকায় ঢুকেই দেখবেন হাতের বামপাশে বিশাল চা বাগান। আর ডানপাশে সিঁড়ি বেয়ে উঠেই বন্যপ্রাণির অভয়ারণ্য। মাঝে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য ছাউনি। এখানে হারিয়ে যাবেন চা বাগানের সৌন্দর্য আর মাঝের দৃষ্টিনন্দন সড়কের মায়ায়।

অভয়ারণ্যে প্রবেশ গেটের ডানপাশেই চমকপ্রদ অ্যাডভেঞ্চার। তবে তার জন্য আপনাকে সাহসী হতে হবে। এখানে ট্রি অ্যাক্টিভিটিস। গেটে ঢুকেই নাম এন্ট্রি করে জনপ্রতি ১০০ টাকা দিতে হবে। ওরা আপনাকে জ্যাকেট, হেলমেট সব পরিয়ে দিবে। এবার আপনার সাহসের পরিচয় দেবার পালা।


যেভাবে যাবেন :
যে কোনো স্থান থেকে আপনাকে যেতে হবে চট্টগ্রাম নগরীর অক্সিজেন মোড়ে। অক্সিজেন থেকে ফটিকছড়ির বাস পাবেন। নামতে হবে বিবিরহাট। বিবিরহাট নেমে রোডের উল্টো দিকে সিএনজিতে হাজারিখিল বাজার পর্যন্ত যাবেন। বাজার থেকে অভয়ারণ্য ১০ মিনিটের পথ।

বাঁশবাড়িয়া সি-বিচ

বাঁশবাড়িয়া সি-বিচ



চট্টগ্রাম শহরের বেশ কয়েকটি সি-বিচ রয়েছে। তেমনি একটি হলো বাঁশবাড়িয়া সি-বিচ। তবে অন্যান্য সি-বিচের সাথে এর মূল পার্থক্য হলো এখানে আপনি পুরোপুরিভাবে প্রকৃতির সান্নিধ্যে চলে আসবেন। দোকানপাট আর নানারকম স্থাপনার কৃত্রিমতা নেই, নেই অযাচিত কোলাহল। বিশাল বালুকাবেলা, মাঝে ছোট ছোট জলাশয়। একপাশে সামুদ্রিক খাল, ঝাউবাগান আর সাথে জেটি ব্রিজ ধরে সমুদ্রের ৫০০ মিটার ভেতরে যাওয়ার সুযোগ- এসব ভিন্নতাই বাঁশবাড়িয়া সৈকতকে করে তুলেছে অনন্য।

চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুন্ড উপজেলায় অবস্থিত এই সৈকত। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশে চট্টগ্রাম শহর থেকে ২৫ কিমি উত্তরের একটি ছোট বাজার হলো বাঁশবাড়িয়া বাজার। এই বাজার থেকে সরু পিচঢালা পথে ১৫ মিনিটের দূরত্বেই সি-বিচ। বিচে যাওয়ার এই আঁকাবাঁকা পথটিও নয়নাভিরাম সৌন্দর্যে ভরপুর। ছবির মতো গ্রামের দৃশ্য, বিস্তৃত ধানক্ষেত, ছোট ছোট ম্যানগ্রোভ বন আর সমুদ্রের পানি বয়ে আসা খাল রাস্তার পাশজুড়ে পুরোটা পথেই চোখে পড়বে। এই দৃশ্য দেখতেই দেখতেই পৌঁছে যাবেন ভেড়িবাঁধে।




ই বিচের মূল আকর্ষণ হলো এর প্রায় ৫০০ মি. লম্বা জেটিপথ বা ব্রিজ। এটি ধরে আপনি সমুদ্রের অনেকটা ভেতর পর্যন্ত গিয়ে ঘুরে আসতে পারবেন। তবে এর জন্য আপনাকে টিকেট কাটতে হবে। জেটিপথ ধরে সমুদ্রে ঘুরে আসা আর স্পিডবোটে সমুদ্র ভ্রমণের জন্য লাগবে ১০০ টাকা।

বিচ ধরে উত্তর দিকে অনেকটা হেঁটে যাওয়ার পর একটি খাল পড়বে। এই খাল ধরে সরাসরি সমুদ্রের পানি আসে। খালটির সৌন্দর্যও চোখে পড়ার মতো। মূলত বিচের দুটি অংশকে পৃথক করেছে এই খাল। খালের ওপারে রয়েছে ম্যানগ্রোভ বনের মতো বিস্তীর্ণ গাছের সারি আর এর সামনে সবুজ ঘাসের উঁচুনিচু জমি। পিকনিক করার জন্য একেবারে উপযুক্ত জায়গা, আর হ্যাঁ এদিকটাতেও ঝাউবন চোখে পড়বে।

তবে এই বিচের মূল আকর্ষণ - সূর্যাস্তের দৃশ্য। এক কথায় অসাধারণ। শুধুমাত্র সূর্যাস্ত দেখার জন্যই প্রতিদিন এখানে অসংখ্য মানুষ ছুটে আসে। মেঘ আর সূর্যের সারা বিকেলজুড়ে খেলার পর দিগন্ত বিস্তৃত সমুদ্রের দিকে নানারঙের বর্ণিল ছটা ছড়িয়ে দিতে দিতে সূর্যের অস্ত যাওয়া আসলে নিজ চোখে না দেখলে বোঝা অসম্ভব। সব মিলিয়ে একদিনেই প্রিয়জন আর বন্ধুবান্ধব নিয়ে ঘুরে আসার জন্য বেশ ভালো জায়গাটি।


কিভাবে যাবেনঃ

চট্টগ্রাম শহরের অলংকার থেকে সীতাকুন্ড যাওয়ার যেকোনো বাস, টেম্পু বা লেগুনাতে করে বাঁশবাড়িয়া বাজারে নামতে হবে। ভাড়া পড়বে ৩০-৪০ টাকা। তবে বাঁশবাড়িয়া বাজারে নেমে যাবেন বলে দরদাম করলে ২৫ টাকাতেও যেতে পারবেন। এটি বাড়বকুন্ডের কিছুটা আগে। বাঁশবাড়িয়া বাজারে নেমে বিচে যাওয়ার সিএনজি-তে উঠতে হবে। ভাড়া পড়ে জনপ্রতি ২০ টাকা। চাইলে রিজার্ভ করেও নেয়া যায়। সিএনজি-তে ২.৫ কিমি যাওয়ার পরই ভেড়িবাঁধ পাবেন, এখানেই সি-বিচ।

Mohamaya Lake

Mohamaya Lake
মহামায়া লেক


Mohamaya is a water system task to help local people. An elastic dam is worked to safeguard the water from the three standards from the hillocks close-by. It was introduced by our Prime clergyman amid December of 2010. Presently a days a great deal of travelers use to visit this place.

Mahamaya lake is the second biggest lake in Bangladesh. It is extremely wonderful yet a fake lake. After Rangamati Kaptai lake, this lake is the biggest in this province. Kaptai lake is the biggest Natural lake situated in Rangamati District under Chittagong Division. Mahamaya is too minimal then kaptai yet it's the second biggest with 11 square kilometer territory. This lake is absolutely fake yet you will feel the nature from here. Visitor can ride a watercraft to appreciate the lake like kaptai lake.

You will see couple of cascades which is extremely amazing for visitors. You can enjoy a reprieve close cascades. On the off chance that you wanna clean up with cascade you can do it But it's excessively slippy in this way, you should be watchful close to this cascade.

You can trek to the slope to reach on the best slope and breath like the lord of the hill.It's not so distant from Dhaka. Pretty much 200 km away close Dhaka Chittgong Highway. In this way, individuals can without much of a stretch go there. When you contact the water you will feel good, The water is exceptionally slick and clean like completely clear . You can even wash your mouth and scrub down with this water. There are some green high slopes in the lake.

মহামায়া লেক

একই সাথে পাহাড়, ঝর্না আর হ্রদের সৌন্দর্য উপভোগ করতে চাইলে আপনাকে যেতে হবে চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের মহামায়া লেক। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম কৃত্রিম লেক এটি। আয়তনের দিক থেকে প্রায় ১১ বর্গকিলোমিটার জুড়ে বিস্তৃত এই কৃত্রিম হ্রদটি। মিরসরাই উপজেলার ৮ নং দূর্গাপুর ইউনিয়নের ঠাকুরদিঘী বাজার থেকে দুই কিলোমিটার পূর্বে পাহাড়ের পাদদেশে গড়ে তোলা হয় এই হ্রদটি। এটি মুলত একটি সেচ প্রকল্প।

চারদিকে ছোট পাহাড় ঘেরাও এই হ্রদটির স্বচ্ছ জল আর বৃক্ষের সবুজ খুবই চমৎকার দেখতে। পাহাড়ের কোল ঘেঁষে একেবেকে চলে গেছে হ্রদটি। এখানে দেখতে পাবেন পাহাড়ি গুহা ও রাবার ড্যাম। আছে দারুণ ঝর্না। বোটে করে লেক পার হয়ে তবেই পৌঁছাতে হবে ঝর্ণার শীতল পানির কিনারায়।

লেকে ঘুরতে চাইলে আছে ছোট নৌকা। জনপ্রতি কিংবা পুরো নৌকা ভাড়া করেও ঘুরতে পারেন। এক্ষেত্রে ভাড়া পড়বে ৬০০ থেকে ১০০০ টাকা।

পর্যটকদের দারুণ এডভেঞ্চারের স্বাদ দিতে এখানে রয়েছে কায়াকিং এর ব্যবস্থা। চারদিকে পাহাড় আর সবুজ ঘেরাও লেকের স্বচ্ছ জলে কায়াকিং এর আনন্দ নিতে প্রতিদিন অসংখ্য পর্যটকের ভিড় হয় এখানে। প্রতিটি কায়াকিং নৌকা ঘণ্টা হিসেবে ভাড়া দেয়া হয়। প্রতি ঘন্টার ভাড়া ৩০০ টাকা। ছাত্রছাত্রীদের জন্য রয়েছে ১০০ টাকা করে ছাড়।

পিকনিক স্পট হিসেবে মহামায়া লেক নিঃসন্দেহে চমৎকার একটা স্থান। এছারা পরিবার পরিজন নিয়ে দারুণ সময় কাটাতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন এখানে।

যাবার উপায় :

দেশের যেকোন জায়গা থেকে বাসে  করে প্রথমে পৌঁছাতে হবে চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের ঠাকুরদিঘী বাজারে। ঠাকুরদিঘী বাজার থেকে দু কিলোমিটার গেলেই রয়েছে ময়ামায়া লেক।

খাওয়া দাওয়া :

পার্কের ভেতরে খাবার দাবারের ব্যবস্থা নেই। ঠাকুরদিঘী বাজার থেকে কিছু খেয়ে যেতে পারেন অথবা নিয়েও যেতে পারেন।

কোথায় থাকবেন :

মিরসরাই এর আশপাশে থাকার মতো তেমন ভালো আবাসিক হোতেল নেই।থাকতে চাইলে সীতাকুন্ডে কিছু হোটেল আছে সেখানে থাকতে পারেন। তবে সবচেয়ে ভালো হয় চট্টগ্রাম শহরেই গিয়েই যদি থাকতে পারেন।

Thursday, January 24, 2019

Foys's Lake (ফয়েজ লেক)

Foy's Lake


Foy's Lake Details:
Foys Lake Amusement World is an amusement park situated in the core of Chittagong, in Foys Lake. Delight World is situated in indistinguishable complex from Sea World and Foys Lake Resorts. The Foys Lake amusement parks are situated in a beautiful setting encompassed by slopes, a lake and green woods situated in Pahartoli, Chittagong on roughly 320 Acres of land.Chittagong is considered by numerous individuals as the most wonderful locale of the nation because of its common excellence involving the ocean side, slopes, streams, woods and valleys. Diversion World is a dry park with the typical amusement park rides and attractions just as vessel rides on the lake, arranging, eateries, shows with drifting stages, grand strolling trails and numerous other fun exercises. It even flaunts a retreat inn. We have something for each age and taste. The greatest fascination is the excellence of the lake and its encompassing slopes. Our park is directly amidst it so you can have a great time and excites just as the tranquility and quietness of Foys Lake.
The fresh out of the plastic new Foys Lake Resort is an interesting escape in Chittagong where you can remain in rich convenience while getting a charge out of the characteristic excellence of Foys Lake and the stimulation of its two amusement parks.


বিস্তারিতঃ

ফয়েজ লেক চট্টগ্রামের পাহাড়তলি রেলস্টেশনের অদূরে খুলশী এলাকায় অবস্থিত একটি মানবসৃষ্ট হ্রদ। ফয়েজ লেক একটি চমৎকার বনভোজন বিনোদনের জায়গা যা হাজারো স্থানীয় আন্তর্জাতিক দর্শনার্থীদের আকর্ষণ করে। লেকটি ১৯২৪ সালে আসাম-বেঙ্গল রেলওয়ে কোম্পানির তত্ত্বাবধায়নে খনন করা হয়। এই লেকটি তৈরির উদ্দেশ্য ছিল রেল কলোনিতে বসবাসকারী লোকদের কাছে পানি পৌঁছানো। সেসময় এটি পাহাড়তলী লেক হিসেবে পরিচিত ছিল। পরবর্তীতে লেকটিকে ব্রিটিশ রেল প্রকৌশলী ফয়-এর নামে নামকরণ করা হয় যিনি এর নকশা তৈরিতে সহায়তা করেন। ৩৩৬ একর জমির উপর প্রতিষ্ঠিত এই লেকটি পাহাড়ের এক শীর্ষ থেকে আরেক শীর্ষের মধ্যবর্তী একটি সংকীর্ণ উপত্যকায় আড়াআড়িভাবে বাঁধ নির্মাণের মাধ্যমে সৃষ্ট। বাঁধটি চট্টগ্রাম শহরের উত্তর দিকের পাহাড় শ্রেণী থেকে নেমে আসা পানির প্রবাহের দিক পরিবর্তনের মাধ্যমে এই লেক সৃষ্টি করেছে। ভূতাত্ত্বিকভাবে এইসব পাহাড় শ্রেণী দুপিটিলা স্তর সমষ্টির শিলা দ্বারা গঠিত। ফয়স লেকের পাশেই আছে চট্টগ্রাম শহরের সবচেয়ে উঁচু পাহাড় বাটালি হিল।
এই লেকে দেখার মতো রয়েছে অনেক কিছু। শিশুদের জন্য যেমন নানা রকম রাইডের ব্যবস্থা আছে তেমনি বড়রাও খুজেঁ পাবেন লেক, পাহাড় সব মিলে মনোমুগ্ধকর পরিবেশ। অঞ্চলের চারদিকে পাহাড় আর মাঝখানে রয়েছে অরুনাময়ী, গোধূলী, আকাশমনি, মন্দাকিনী, দক্ষিনী, অলকানন্দা নামের হৃদ। হ্রদের পাড়ে যেতেই দেখা মিলবে সারি সারি নৌকা। নৌকায় যেতে মিনিট দশেক লাগবে। তার পরই দেখা মিলবে চমৎকার রিসোর্ট; দুই দিকে সবুজ পাহাড়, মাঝে মধ্যে দু-একটি বক এবং নাম না জানা হরেক রকম পাখি। এর সাথে রয়েছে মনোরম পরিবেশে হরিণ বিচরণ স্থান। পর্যটক আকর্ষণ করার জন্য ফয়েজ লেকের প্রবেশদ্বারে একটি ছোট চিড়িয়াখানা স্থাপন করা হয়েছে। তবে ফয়েজ লেকের মূল আকর্ষণ নিঃসন্দেহে লেকের সৌন্দর্য তার পার্শ্ববর্তী পাহাড়। 
বর্তমানে হ্রদটিকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ নির্মাণ প্রতিষ্ঠান কনকর্ড একটি চিত্তবিনোদন পার্ক স্থাপন করেছে যেখানে দর্শনার্থীদের জন্য লেকে নৌকা ভ্রমন, ল্যান্ডস্কেপিং, রেস্তোরা, ট্র্যাকিং এবং কনসার্ট এর আয়োজন করা হয়ে থাকে। দর্শনার্থীরা হ্রদটির নয়নাভিরাম দৃশ্য উপভোগের জন্য নৌকাভ্রমণে যেতে পারেন। এজন্য বিভিন্ন আকারের ইঞ্জিন চালিত নৌকা, স্পিড বোট আর চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী সাম্পানও আছে লেকে। চিত্তবিনোদন পার্কে রয়েছে উচ্চ গতির রোলার কোস্টার বাম্পার বোট। এখানে একটি অবকাশযাপন কেন্দ্র আছে যেখানে বিভিন্ন বয়সী রুচির মানুষের জন্য কিছু না কিছুর ব্যবস্থা আছে। মানুষ ফয়স লেকে মজা উত্তেজনার পাশাপাশি প্রশান্তি অনুভব করতে পারে।সি ওয়ার্ল্ডহচ্ছে ফয়স লেকের একটি ওয়াটার থিম পার্ক। স্প্লাশ পুল, ওয়াটার কোস্টার রাইড এবং আধুনিক ওয়াটার পার্কের বিভিন্ন রাইড আছে সি ওয়ার্ল্ডে। শহরের সিটি গেট সংলগ্ন সড়ক দিয়ে গেলে সরাসরি প্রবেশ করা যাবে সি ওয়ার্ল্ডে। তবে মূল প্রবেশ পথে সি-ওয়ার্ল্ডে গেলে নৌকায় চড়ে পৌঁছুতে হয় সি ওয়ার্ল্ডে।
ফয়স লেকের পাশেই অবস্থিত চট্টগ্রামের চিড়িয়াখানা। এছাড়াও দর্শনার্থীরা কটেজ ভাড়া করে থাকতে পারেন। ফয়স লেকের আশেপাশের মনোরম পরিবেশ এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আকর্ষণে প্রতি বছর দেশি বিদেশি বহু পর্যটক ছুটে আসেন।

কিভাবে যাবেনঃ
চট্রগ্রাম শহরের জিইসি মোড় থেকে সিএনজিতে ৬০ টাকা থেকে ৭০ টাকা নেবে। রিক্সায় নেবে ৪০ টাকা। এক বিকেলে ঘুরে শেষ করা যাবে না, তাই একদিনের প্ল্যান থাকলে সকাল বেলা চলে যাওয়াই ভালো।
বদ্ধভূমিতে একাত্তরের বীরদের সম্মান জানাতে চাইলে ফয়' লেক নেমে সেখানে থেকে দুই মিনিট পূর্বদিকে হাটলেই দেখা পাবেন বধ্যভূমিটি। মূলত জিইসি যাওয়ার পথে এই বদ্ধভূমির পাশ দিয়েই গাড়ি যায়।